সংবাদ শিরোনাম
লোডিং...
Menu

Monday, November 1, 2021

বাগেরহাটে আত্মসমর্পণকারী বনদস্যুদের চাহিদা অনুযায়ী ঘর-নৌকা-গবাদিপশু হস্তান্তর

বাগেরহাট প্রতিনিধিঃসুন্দরবনের আত্মসমর্পণকারী জলদস্যুদেরপুনর্বাসন করতে ঘর, মুদিখানার দোকান , নৌকা ও জাল সহ গবাদিপশু হস্তান্তরকরা হয়েছে। দস্যুমুক্ত সুন্দরবন দিবস উপলক্ষে সোমবার (১ নভেস্বর) বেলা১২টায় বাগেরহাটের রামপাল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স মাঠেস্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল আনুষ্ঠানিকভাবে এসব পুনর্বাসনউপহার বিতরণ করা হয়।


এসময়, খুলনা সিটি কর্পোরেশনের মেয়র তালুকদার আব্দুল খালেক, সরাষ্ট্র

মন্ত্রনালয় সম্পর্কিত স্থায়ী  কমিটির সভাপতি মোঃ সামসুল হক টুকু, এমপি,

সদস্য পীর ফজলার রহমান,

 খুলনা ২ আসনের সংসদ সদস্য শেখ সালাউদ্দিন,

সংরক্ষিত মহিলা আসনের সংসদ সদস্য গ্লোরিয়া ঝর্না সরকার, সরাষ্ট্র

মন্ত্রনালয়ের সিনিয়র সচিব মোস্তফা কামাল উদ্দিন, বাংলাদেশ পুলিশের মহা

পরিদর্শক ড. বেনজির আহমেদ, র‍্যাবের মহাপরিচালক চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল

মামুন, র‌্যাবের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (অপারেশনস) কর্নেল কে এম আজাদ।

এদিন, ১০২ টি ঘর, ৯০ টি মুদিদোকান (মালামালসহ), ১২টি জাল ও মাছ ধরার

নৌকা, আটটি ইঞ্জিন চালিত নৌকা এবং ২২৮ টি গবাদিপশু (বাছুরসহ) প্রদান করা

হয় স্বাভাবিক জীবনে ফেরা দস্যুদের মধ্যে।


সম্প্রতি পুনর্বাসন চাহিদা সমীক্ষা চালিয়ে আত্মসমর্পণ করা জলদস্যুদের

একটি তালিকা তৈরি করে র‌্যাব। আত্মসমর্পণকারীদের চাহিদা অনুযায়ী এসব

সহায়তা দেওয়া হয়।

 প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত রয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান

কামাল। বিশেষ অতিথি রয়েছেন খুলনা সিটি করপোরেশনের মেয়র তালুকদার আব্দুল

খালেক, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি মো.

শামসুল হক টুকু, খুলনা-২ আসনের সংসদ সদস্য সেখ সালাহউদ্দিন, স্বরাষ্ট্র

মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য মো. হাবিবুর রহমান ও

স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য পীর ফজলুর

রহমান। এছাড়াও সংরক্ষিত মহিলা আসনের সংসদ সদস্য গ্লোরিয়া ঝর্ণা সরকার,

স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের সিনিয়র সচিব মোস্তাফা কামাল

উদ্দীন, পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) ড. বেনজীর আহমদ।


অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন র‌্যাবের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (অপারেশনস)

কর্নেল কে এম আজাদ।


বিশ্বের বৃহত্তম ম্যানগ্রোভ বনাঞ্চল সুন্দরবন। এর সঙ্গে প্রত্যক্ষভাবে

জড়িয়ে রয়েছে উপকূলীয় অধিবাসীসহ বিভিন্ন পেশাজীবী মানুষের জীবন ও জীবিকা।

জীবিকা নির্বাহের ক্ষেত্রে ২০১৮ সালের আগে তাদের বড় আতঙ্ক ছিল জলদস্যু ও

বন দস্যুদের উৎপাত। একই বছর র্যাবের কাছে সর্বমোট ৩২টি দস্যু বাহিনীর ৩২৮

জন আত্মসমর্পণ করেন। এসময় ৪৬২টি অস্ত্র, ২২ হাজার ৫০৪ রাউন্ড গোলাবারুদ

জমা দেয় জলদস্যুরা।


শেয়ার করুন

Author:

Etiam at libero iaculis, mollis justo non, blandit augue. Vestibulum sit amet sodales est, a lacinia ex. Suspendisse vel enim sagittis, volutpat sem eget, condimentum sem.

0 coment rios: