কাউছার মাহমুদ দিদারঃসন্দ্বীপ উন্নয়নের ইতিহাস সৃষ্টিকারী একজনই দেখলাম। যিনি সন্দ্বীপ পৌরসভা নির্বাচনের পরে প্রথম দফায় রাস্তা ঘাট ব্রীজ কালভার্টের বরাদ্দ দিয়ে সকল কে মুগ্ধ করেছিলেন।এবং পৌরসভার বরাদ্দ দিয়ে ধারাবাহিক ভাবে কাজ করে যাচ্ছেন তেমনি ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন হতে না হতে উন্নয়ন কাজের বরাদ্দ দিলেন। আমার দেখা একজন স্বপ্নের ফেরিওয়ালা জননেতা আলহাজ্ব মাহফুজুর রহমান মিতা এমপি । ইতিপূর্বে কখনো কাউকে দেখিনি একযো
গে এতগুলো উন্নয়ন কাজের বরাদ্দ প্রদান করতে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর শেখ হাসিনার ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়তে গ্রাম কে শহরে রুপান্তর করার দৃঢ় সংকল্প সঞ্চারিত করে যিনি স্বপ্ন দেখান এবং সে স্বপ্ন বাস্তবায়নের জন্য প্রতি সপ্তাহে সুদূর ঢাকা হইতে সন্দ্বীপ আসেন কখনো উত্তাল সাগর পাড়ি দিয়ে। স্বপ্ন দেখেন সন্দ্বীপ নামের সিঙ্গাপুর, দেখেন সন্দ্বীপ টু মিরসরাই স্বপ্নের সেতু। দেখেন মিনি স্টেডিয়াম, বিনোদনের জন্য শিশুপার্কের স্বপ্ন দেখেন সম্ভবনার পর্যটন নগরের। দেখেন অর্থনৈতিক অঞ্চলে পরিনত করে কর্মসংস্হান সৃষ্টি করতে। দ্বীপবন্ধু মুস্তাফিজুর রহমান এ-র সুযোগ্য উত্তরসূরি হয়ে দ্বীপবন্ধুর স্বপ্নের সোনার সন্দ্বীপ বাস্তবায়নের জন্য নিরলস ভাবে একান্ত প্রচেষ্টায় কাজ করে ইতিহাস সৃষ্টি করে যাচ্ছেন। ইতিমধ্যে সন্দ্বীপবাসির হৃদয়ের মণিকোঠায় স্থান করে নিয়েছেন সাংসদ দ্বীপরত্ম খ্যাত Mahfuzur Rahman Mita এমপি। শুধু রাস্তা ঘাট নয়। মসজিদ মাদ্রাসা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সহ সকল ক্ষেত্রে সমানভাবে বরাদ্দ দিয়ে যাচ্ছেন।এত উন্নয়নের ইতিহাস আমার মতে এটা সন্দ্বীপের স্বর্ণযুগ। সবমেরিন ক্যাবলের মাধ্যমে সাগরের তলদেশ দিয়ে বিদ্যুৎ আসা একটা অবাক করা কান্ড সেটি ছিল অবিশ্বাস্য স্বপ্ন। সমগ্র সন্দ্বীপ আজ আলোকিত। জেটি, ব্লক বেড়িবাঁধ, ফায়ার স্টেশন স্হাপন, মুক্তিযোদ্ধ ভবন নির্মাণ, জাহাজ এমভি আইভি রহমান চালু।মাথা গোঁজার ঠাঁই নেই এমন আশ্রয়হীন মানুষের জন্য ঘর করে দিয়েছেন। প্রধানমন্ত্রীর কল্যাণ ও ত্রান তহবিলের অর্থ প্রদান সহ আরো কতশত উন্নয়ন। অচিরেই আরো কত স্বপ্ন বাস্তবায়নের জন্য প্রতিটি মুহূর্ত চিন্তা চেতনা বিভোর থাকেন!

0 coment rios: